"দুয়ারের সরকার" বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মাননীয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একান্তিক উদ্দ্যোগ্যে ১ মার্চ থেকে ২০২২ সালের শুরু হয়েছে দ্বিতীয় রাউন্ডের "দুয়ারের সরকার" । আজকে মার্চ মাষের ৪ তারিখ দুয়ারের সরকার কর্মসূর্চী অনুষ্ঠিত হলো ঠিবা অঞ্চল হাইস্কুলে ।
ঠিবা অঞ্চল সভাপতি সাইন কাজীর তত্ববধানে চলছে দুয়ারের সরকার ক্যাম্প |
ঠিবা অঞ্চল সভাপতি সাইন কাজীর তত্বাবধানে, ঠিবা অঞ্চলের সমস্ত গ্রামের সাধারণ মানুষেরা কোন সরকারির প্রকল্প থেকে যেন কোন মানুষ কোন একটি প্রকল্প থেকে বাদ না পড়েন তা প্রতিটা প্রকল্পের কাউন্টারে , কাউন্টারে সবসময় দেখতে থাকেন । দুয়ারে সরকারে এসে অঞ্চলবাসীর যাতে কোনো অসুবিধার সম্মুখীন না হতে হয় তার যথাযথ ব্যবস্থা
করেন ঠিবা অঞ্চল সভাপতি সাইন কাজী । আজকের দুয়ারের সরকারের কর্মসূর্চীতে লাভপুর ব্লকের সমস্ত সরকারী আধিকারিক মহাশয়েরা এবং ঠিবা অঞ্চল প্রধান মিঠুন কাজী, দেবনাথ বাবু, বলাই বাবু , ঠিবা গ্রাম পঞ্চায়েতের সেক্রেটারী বাবু জয়ন্ত পাল, মিরাজ কাজী রঘুনাথ মণ্ডল, আরো অন্যান্ন্য ঠিবা গ্রামপঞ্চায়েত আধিকারিক মহাশয়েরা
উপস্থিত ছিলেন আজকের ঠিবা অঞ্চল হাইস্কুল দুয়ারের সরকার ক্যাম্পে। প্রতিটা প্রকল্পের যেমন কৃষক বন্ধু, স্বাস্থ্যসাথী, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, কৃষাণ ক্রেডিট কার্ড, স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড, সামাজিক সুরক্ষা যোজনা, শিল্পির কার্ড, রেশন কার্ডের যে
কোন রকমের সমস্যা, মাণবিক, ১০০ দিনের জব কার্ড, কন্যাশ্রী, রুপশ্রী, সৃষ্টিশ্রী, ভেক্সিনেশন ও শারীরিক কোন রকমের সমস্যা থাকলে আশাদিদি এবং নার্শ দিদিরা চিকিৎসার সুযোগ সুবিধা ছিল এবং আরো অনেক রকমের প্রকল্পের ফর্ম জমা হলো আজকে ঠিবা অঞ্চল হাইস্কুলে । ঠিবা গ্রাম পঞ্চায়েতের সার্টিফিকেট, ইনকাম, বংশ তালিকা, স্থায়ী বাসিন্দা,
এবং ট্যাক্সের কাগজ বা ফর্ম গ্রাম পঞ্চায়েতের আধিকারিক মহাশয়েরা আজকে দুয়ারের সরকার ক্যাম্পে, সাধারণ মানুষের যেন হয়রানির শিকার না হতে হয় তার জন্য এই ব্যাবস্থা। রাজ্য সরকার সুর্পিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ে ঐকান্তীক প্রচেষ্টার সমস্ত প্রকল্পের সুযোগ সুবিধা গ্রাম অঞ্চলে পৌচ্ছে দেবার
যে পরিকল্পনা উনি নিয়েছিলেন তা বাস্তবে আজকে রুপান্তিত হয়েছে । গরীব ক্ষেটে খাওয়া মানুষদের রাজ্য সরকারে প্রকল্পের সুযোগ এবং তার মাষিক সংসার চালানোর আর্থিক সাহায্য পাচ্ছে প্রতিটা মানুষ । ঠিবা অঞ্চলের মানুষ খুবই খুশি এবং আনন্দিত । সকলে ধন্য ধন্য করছেন ।