ঠিবা অঞ্চল সভাপতি সাইন কাজী এবং নেতৃত্ববৃন্দ সকলে মিলে তুলে দিচ্ছেন সাহায্য |
২০২১ সালে বন্যা কবলিত এলাকা, কান্দরকূলা, হরিপুর, জয়চন্দ্রপু, খাঁপুর এবং
ঠিবা গ্রামের কিছু অংশ কূয়ো নদীর বাঁধ ভেঙ্গে প্রচণ্ড ভাবে ক্ষতির মুখে
পড়তে হয় এই গ্রাম গুলিকে । কিন্তু ঠিবা অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে
ঠিবা অঞ্চল সভাপতি সাইন কাজীর উপস্থিতে, কান্দরকূলা গ্রামের মানুষদের
দুবেলা দুমুঠো খাবার তুলে দিয়েছিলেন সেই বন্যা কবলিত মানুষদের হাতে ।
লাভপুর বিধানসভার বিধায়ক মাননীয় অভিজিৎ সিনহা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে
ঠিবা অঞ্চল সভাপতি সাইন কাজী তুলে দিচ্ছেন সাহায্য |
দিয়েছিলেন। বন্যা কবলিত মানুষেরা তখন একের পর এক লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে অনেক কিছু সাহায্য নিয়েছিলেন হাত পেতে । দুবেলা দুমুঠো ভাতের কি কষ্ট এক মাত্র নিম্ন শ্রেণির মানুষেরাই জানেন । কিন্তু অভিজিৎ সিনহা (রানা দার) অনুপ্রেরণায়, সাইন কাজী মহাশয়, ঠিবা অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষথেকে রাণা দার নিজস্ব তহবিল থেকে বন্যাত্রানের মানুষদের মুখে হাসি ফুটিয়েছিলেন ।
বন্যয় ক্ষতিগ্রস্থ মানুষদের ত্রান বিলির লাইন |
১০ কেজি করে চাউল, মু:ডাল ১ কেজি, আলু ২ কেজি, একটি করে সাবান ও মাস্ক বিতরন করা হয়েছিলো সেদিন । নিউজ বা সংবাদ পত্রিকায় এই খবর গুলি কিন্তু প্রকাশিত হয়নি। আজ মনে ভিতর থেকে মনে পড়লো সে দিনের কথা, কাতার দিয়ে বস্তা হাতে বা থলে হাতে বৃদ্ধ বৃদ্ধা থেকে মাঝারী বয়ষ্ক মহিলা এবং পুরুষ দাঁড়িয়ে ছিলেন সেদিন। দিন পেরিয়ে যায় কিন্তু এই সমস্ত ঘটনা গুলি মনের হৃদয়ে রয়ে যায় ।
ঠিবা অঞ্চল সভাপতি চাউলে চ্যেক করে দেখছেন |
ঠিবা অঞ্চল সভাপতি নিজে দাঁড়িয়ে থেকে, বন্যা কবলিত মানুষদের হাতে তুলে দিলেন বর্ন্যার আর্থিক সাহায্য । উপস্থিত ছিলে ঠিবা অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের গোটা পরিবার । মানুষ সেদিন ধন্য ধন্য করেছিলেন, দু হাত ভরে আর্শিবাদ করেছিলেন । এবং বলেছিলেন এর আগে অনেক রাজনৈতিক দল ভোটে জিতে এটা করবো সেটা করবো কিন্তু তাঁরা কিছুই করেননি ।
বন্যাত্রানের সাহায্য জন্য একত্রিত মানুষজন |
ধন্যবাদ জানায় লাভপুর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক অভিজিৎ সিনহা (রানা দা) কে এবং ঠিবা অঞ্চল সভাপতি সাইন কাজীকে । এবং সবশেষে ঠিবা অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেস দলকে । এই ধরনের চিত্র সাধারন মানুষের যে ক্ষুর্ধাত্ব মেটানোর যে প্রচেষ্টা এই অটুট বন্ধনে ঠিবা অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেস দলকে জানাই সেলুড ।